বিদ্রহী বাংলার সব মানুষের সবার জন্য "শির উঠাও কন্ঠ ছাড়" "আমরা বিদ্রহী সবার কথা বলি"
Translate
রবিবার, ২৯ জুলাই, ২০১২
রবিবার, ১৫ জুলাই, ২০১২
চালক নিজের জীবন দিয়ে বাঁচালেন ৪০ বাসযাত্রীর জীবন!
সনজিত কর্মকার, সংবাদদাতা
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
![]() |
ছবি : বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
|
শনিবার ভোরে চুয়াডাঙ্গা-ঢাকা মহাসড়কের কালামপুর-ধামড়ার মাঝামাঝি স্মৃতিপাড়া এলাকায় চলন্ত গাড়িতে হৃদরোগে আক্রান্ত হন তিনি।
এর পর সে অবস্থাতেই গাড়িকে রাস্তার পাশে নিয়ে নিজে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েন। বেঁচে যায় ৪০ বাসযাত্রীর জীবন।
এবিষয়ে গাড়ির যাত্রীরা বাংলানিউজকে জানান, প্রায় ৮০ কিলোমিটার বেগে চলা অবস্থায় গাড়ির চালক হৃদরোগে আক্রান্ত হন। মৃত্যুর আগ মুর্হূত পর্যন্ত তিনি নিজের সিটে বসে প্রাণপণ চেষ্টা করে গাড়ীটি নিয়ন্ত্রণে নেন। এর পরই তিনি মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়েন।
চুয়াডাঙ্গা ডিলাক্স কাউন্টার বাংলানিউজকে জানায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার যাত্রীবাহী নৈশকোচটি চুয়াডাঙ্গা থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে যায়।
কোচের সুপারভাইজার রনি বাংলানিউজকে জানান, গাড়িটি প্রায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে কালামপুর-ধামড়ার মাঝামাঝি স্মৃতিপাড়া পৌঁছালে চালক রমজান আলী হৃদরোগে আক্রান্ত হন।
তখন রাত ৩টা। একটু জোরে খিঁচুনি দিয়ে ওঠার পরই তিনি নিজের সিটে লুটিয়ে পড়েন। তার পরও তিনি প্রাণপণ চেষ্টা করে গাড়িটি নিরাপদে নেন।
চুয়াডাঙ্গা ডিলাক্সের সত্ত্বাধিকারী মজিবুল হক খোকন বাংলানিউজকে বলেন, ‘গাড়িটি ডোবায় নামার আগে রয়েছে বড় বড় দুটি গাছ। গাড়িটি কীভাবে ওই গাছ ভেদ করে তার ভেতর দিয়ে অক্ষত অবস্থায় ডোবায় নামলো তা বিশ্বাস করতে পারছিনা।’
সংগ্রহীত ঃ
http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=d0a27f33a78bfba1f1b7272640024b6b&nttl=14072012126402
শুক্রবার, ১৩ জুলাই, ২০১২
দাঁড়ী ও টুপিকে অপমান করল একুশে টিভি ETV
24/12/2011 সন্ধ্যা 6:30 মিনিটে একুশে টিভি একটি অনুষ্টান প্রচার করে, অনুষ্টানটিতে এবার খেলার নামে নবীর সুন্নত দাড়ী ও টুপিকে অপমান করল একুশে টিভি, অর্থাৎ তাদের কাছে দাড়ী, টুপি ও পঞ্জাবী পরা লোক মানেই রাজাকার, মুসলিম প্রধান দেশ বাংলাদেশ, সুতরাং মুসলমানের ইজ্জত নিয়ে খেলার অধিকার কে দিয়েছে একুশে টিভিকে? যারা আসল রাজাকার তাদের শাস্তি হতে পারে জেল, জরিমানা এমন কি মৃত্যু দন্ডও, কিন্তু একজন মুসলিম হয়ে শাস্তি স্বরুপ আরেকজন মুসলিমের দাড়ী কখনো কামিয়ে দিতে পারেনা।
ভাবতেই অবাক লাগে, বাংলাদেশ সহ বিশ্বের মুসলমানদের বিরুদ্ধে এ কোন ষড়যন্ত্র? বাংলাদেশে কার এজেন্ডা হিসেবে কাজ করতেছে আওয়ামী লীগ ও একুশে টেলিভিশনের মত কিছু মিডিয়া? আজ দেশের মুসলমানদের কাছে এই প্রশ্ন আমাদের ا
একুশে টিভি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্শণ করছি, আপনাদের প্রতি স্ববিনয় অনুরোধ দাঁড়ি, টুপি ও পঞ্জাবী এই প্রতিকি পোশাক শুধু রাজাকারের নয়, এটা তারও অনেক আগে থেকেই প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের প্রতিকি সুন্নাত ا হীন উদ্দেশ্য প্রনুদীত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাৎ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।অন্যথায় মুসলমানেরা আপনাদের ও আপনাদের চ্যানেলকে বর্জন করতে বাধ্য হবে।
সাধারন জনগনের কিছু মান্তব্যঃ-
ফাজলামোর কিংবা বেয়াদবির একটা সীমা থাকা দরকার । এই ধরনের ন্যাক্কারজনক অনুষ্ঠান উপস্থাপন, অংশগ্রহন, প্রযোজনাকারী ও পরিবেশনায় নিয়োজিত সকলের কঠিনতর স্বাস্তি হওয়া উচিত............
এ ধরনের অত্যাচার কীভাবে সহ্য করা যায়। এজন্য কী এই চ্যানেল এর বিরুদ্বে মাললা হয় নাই?
ভাবতেই অবাক লাগে, বাংলাদেশ সহ বিশ্বের মুসলমানদের বিরুদ্ধে এ কোন ষড়যন্ত্র? বাংলাদেশে কার এজেন্ডা হিসেবে কাজ করতেছে আওয়ামী লীগ ও একুশে টেলিভিশনের মত কিছু মিডিয়া? আজ দেশের মুসলমানদের কাছে এই প্রশ্ন আমাদের ا
একুশে টিভি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্শণ করছি, আপনাদের প্রতি স্ববিনয় অনুরোধ দাঁড়ি, টুপি ও পঞ্জাবী এই প্রতিকি পোশাক শুধু রাজাকারের নয়, এটা তারও অনেক আগে থেকেই প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের প্রতিকি সুন্নাত ا হীন উদ্দেশ্য প্রনুদীত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাৎ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন।অন্যথায় মুসলমানেরা আপনাদের ও আপনাদের চ্যানেলকে বর্জন করতে বাধ্য হবে।
সাধারন জনগনের কিছু মান্তব্যঃ-
ফাজলামোর কিংবা বেয়াদবির একটা সীমা থাকা দরকার । এই ধরনের ন্যাক্কারজনক অনুষ্ঠান উপস্থাপন, অংশগ্রহন, প্রযোজনাকারী ও পরিবেশনায় নিয়োজিত সকলের কঠিনতর স্বাস্তি হওয়া উচিত............
এ ধরনের অত্যাচার কীভাবে সহ্য করা যায়। এজন্য কী এই চ্যানেল এর বিরুদ্বে মাললা হয় নাই?
বর্তমান
যুগটি হচ্ছে প্রতারনার যোগ ! পুর্বের যুগে এমন ছিলনা; বরং বেদাত পন্থিরাও
আল্লাহ আল্লাহ জপত ! ভুল ত্রুটি থাকা সত্তেও তাদের মদ্ধে কিছু না কিছু
দিনি নিশানা পাওয়া যেত; কিন্তু আজকালের বেদাত পন্থিরা প্রতারনা, ফাসেকি সহ
নানা প্রকার কবিরা গুনাহের সাথে জড়িত ! টাকা অর্জন করার নতুন নতুন কৌশ ল
অবলম্বন করে থাকে ! এরুপ এক বেদাতি পিরের ঘটনা !
এক গ্রিহবধু ঐ পিরের মুরিদ ছিল ! একদিন পির সাহেব মেহমান হিসাবে মুরিদের বারিতে উপস্থিত হল ! মুরিদ নিজ পিরের মেহমানদারির জন্ন খাওয়ার আয়জন করল ! শব ইন্তেজাম সমাপ্ত হওয়ার পর মুরিদ দস্তরখানে সবকিছু পেশ করলে পির সাহেব দস্তরখানের সামনে বসে বসে ভাবতে লাগল যে, কিভাবে মুরিদের সনখা বাড়ান যায় ! তাই সে আকস্মিক ভাবে ভন্ডামির লাটি নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ল! এদিক সেদিক দৌড়া দৌড়ি করতে লাগল ! মাজে মাজে মাটিতে আঘাত করে আর বলে খবিস ! এখান থেকে দূর হয়ে যা ! এক পর্জায়ে সে হাপাতে হাপাতে মুরিদের ঘরে প্রবেশ করল ! মুরিদ মহিলা নিজ পিরের এমন অবস্থা দেখে খুব পেরেশান হয়ে জিজ্ঞাসা করল, বাবা! কি হয়েছে আপনার? ঊ ত্তরে পির সাহেব বলল, কাবা ঘরে কুকুর ডুকেছে; তাকে বের করে দিলাম ! মুরিদ মহিলা মনে মনে সিদ্ধান্ত নিল আজকে পির সাহেবকে এক্টু পরিক্ষা করব ! গ্রিহবদু ছিল খুবই চালাক ! তাই সে পির সাহেবের সামনে ভাত রাখল ! পির সাহেব ভাতের প্লেট সামনে নিয়ে বসে রইল অনেক্ষন এভাবে কেটে জাওয়ার পর মুরিদ মহিলা জিজ্ঞাসা করল, কি হয়েছে মিয়া সাহেব! ভাত খাচ্ছেন'না কেন? পির সাহেব তাকে উত্তর দিল, তরকারি নাদিলে ভাত খাব কিকরে? মুরিদ মহিলা বলল, আপ্নিনা এতক্ষন শুদূর কা'বা শরিফের ভেতর থেকে কুকুর তাড়াচ্ছিলেন আর এখন সাম্নের প্লেটে ভাতের নিচে পুতে রাখা তর্কারি দেখতে পাচ্ছেন'না ! পির সাহেব মুরিদ মহিলার চতুরতা বুজতে পেরে অত্তন্ত লজ্জিত হল এবং বাকি জীবনে এমন আর করবেনা বলে প্রতিজ্ঞা করল
%
%
%
দি, ব্র. আমি কোন পিরের মুরিদ নই, হক্কানি [সত্তিকারের]পিরদের বিরুদিও নই, তবে যারা ভন্ড তাদের বিরুদিতা করতেই হবে
এক গ্রিহবধু ঐ পিরের মুরিদ ছিল ! একদিন পির সাহেব মেহমান হিসাবে মুরিদের বারিতে উপস্থিত হল ! মুরিদ নিজ পিরের মেহমানদারির জন্ন খাওয়ার আয়জন করল ! শব ইন্তেজাম সমাপ্ত হওয়ার পর মুরিদ দস্তরখানে সবকিছু পেশ করলে পির সাহেব দস্তরখানের সামনে বসে বসে ভাবতে লাগল যে, কিভাবে মুরিদের সনখা বাড়ান যায় ! তাই সে আকস্মিক ভাবে ভন্ডামির লাটি নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ল! এদিক সেদিক দৌড়া দৌড়ি করতে লাগল ! মাজে মাজে মাটিতে আঘাত করে আর বলে খবিস ! এখান থেকে দূর হয়ে যা ! এক পর্জায়ে সে হাপাতে হাপাতে মুরিদের ঘরে প্রবেশ করল ! মুরিদ মহিলা নিজ পিরের এমন অবস্থা দেখে খুব পেরেশান হয়ে জিজ্ঞাসা করল, বাবা! কি হয়েছে আপনার? ঊ ত্তরে পির সাহেব বলল, কাবা ঘরে কুকুর ডুকেছে; তাকে বের করে দিলাম ! মুরিদ মহিলা মনে মনে সিদ্ধান্ত নিল আজকে পির সাহেবকে এক্টু পরিক্ষা করব ! গ্রিহবদু ছিল খুবই চালাক ! তাই সে পির সাহেবের সামনে ভাত রাখল ! পির সাহেব ভাতের প্লেট সামনে নিয়ে বসে রইল অনেক্ষন এভাবে কেটে জাওয়ার পর মুরিদ মহিলা জিজ্ঞাসা করল, কি হয়েছে মিয়া সাহেব! ভাত খাচ্ছেন'না কেন? পির সাহেব তাকে উত্তর দিল, তরকারি নাদিলে ভাত খাব কিকরে? মুরিদ মহিলা বলল, আপ্নিনা এতক্ষন শুদূর কা'বা শরিফের ভেতর থেকে কুকুর তাড়াচ্ছিলেন আর এখন সাম্নের প্লেটে ভাতের নিচে পুতে রাখা তর্কারি দেখতে পাচ্ছেন'না ! পির সাহেব মুরিদ মহিলার চতুরতা বুজতে পেরে অত্তন্ত লজ্জিত হল এবং বাকি জীবনে এমন আর করবেনা বলে প্রতিজ্ঞা করল
%
%
%
দি, ব্র. আমি কোন পিরের মুরিদ নই, হক্কানি [সত্তিকারের]পিরদের বিরুদিও নই, তবে যারা ভন্ড তাদের বিরুদিতা করতেই হবে
ভন্ড পীরের কিছু video clips , যাতে তার চরম বেদবী শুনুন, কত বড় বেয়াদব।
http://www.youtube.com/watch?v=OHad2zINQFA
http://www.youtube.com/watch?v=PQP-Vjvwdy0&feature=BFa&list=PLF8B68B156EB8D81A&index=106
বুধবার, ১১ জুলাই, ২০১২
মঙ্গলবার, ৩ জুলাই, ২০১২
মুসলিম দেশে অমুসলিম নিতি। আবার ও হিজাব নিষিদ্ধ।
হিজাব নিষিদ্ধকারী মহিলাদেরকে উপযুক্ত শাস্তি অবিলম্বে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের সরকার দেয়ার ব্যবস্থা করবে বলে আমরা বাংলাদেশের মুসলমানরা মনে করি। নতুবা আমাদের ঈমান, আমাদের ইসলাম, আমাদের হিজাবকে আমরা কিভাবে রক্ষা করতে হবে সেটা আমরা দেখিয়ে দেব, ইনশাআল্লাহ।
একজন তথাকথিত আধুনিক মেয়ে প্রতিদিন ঘর হতে বের হওয়ার সময় আয়না
দেখে এটা বুঝার জন্য যে, মানুষ তাকে যেভাবে দেখতে চায় সে সেভাবে সেজেছে
কিনা......
অপরদিকে একজন সত্যিকার মুসলিমাহ ঘর হতে বের হওয়ার সময় আয়না দেখে এটা বুঝার জন্য যে,আল্লাহ তাকে যেভাবে দেখতে চায় সে সেভাবে সেজেছে কিনা......
একজন পুরুষ কোর্ট-প্যান্ট-মোজা-জুতা সবই পরেন; আবার টাই দিয়ে বাকীটাও ঢেকে ফেলেন, আর একজন বোন পিঠের বিরাট অংশ খোলা রাখবেন, বুকের ওড়নাটা গলায় পেচিয়ে আধুনিকা সাজবেন-এটা মার্জিত রুচির পরিচায়ক নয়। অনেক অপরাধী বোরকাকে অপরাধের জন্য আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করতেই পারেন, এজন্য বোরকাকে দায়ী করা কি ঠিক হবে? তাই বিতর্ক বা কুটতর্কে না জড়িয়ে আল্লাহর একটা বিধান মানার চেষ্টা করি, না পারলে অন্তত যারা মানছেন তাদের সম্মান করতে শিখি।
হিজাব পরিহিতা বোনদের দেখে তোমাদের আসলে চুলকানি অনেক বেড়ে গেছে। এ যে এক কঠিক রোগের আলামত। অতিসত্বর সত্যের মলম লাগাও,মলম লাগাও বিবেক ও যুক্তির।নাহয় কিন্তু পচন ঠেকাতে পারবা না।
পশ্চিমাদের থেকে হাওলাদ করা অর্ধনগ্ন নারীর ড্রেসকে স্টাইল বানাবা আমাদের নারীরা হিজাব করলে (এটাই মুসলিম নারীদের স্টাইল)তোমাদের গা চুলকায় ক্যান?
“হে নবি, তুমি তোমার স্ত্রীদেরকে , কন্যাদেরকে ও মুমিন নারীদেরকে বল, ‘তারা যেন তাদের জিলবাবের কিছু অংশ নিজদের উপর ঝুলিয়ে দেয়, তাদেরকে চেনার ব্যাপারে এটাই সবচেয়ে কাছাকাছি পন্থা হবে। ফলে তাদেরকে কষ্ট দেয়া হবে না। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” (সুরা আহযাব-৫৯)
অপরদিকে একজন সত্যিকার মুসলিমাহ ঘর হতে বের হওয়ার সময় আয়না দেখে এটা বুঝার জন্য যে,আল্লাহ তাকে যেভাবে দেখতে চায় সে সেভাবে সেজেছে কিনা......
একজন পুরুষ কোর্ট-প্যান্ট-মোজা-জুতা সবই পরেন; আবার টাই দিয়ে বাকীটাও ঢেকে ফেলেন, আর একজন বোন পিঠের বিরাট অংশ খোলা রাখবেন, বুকের ওড়নাটা গলায় পেচিয়ে আধুনিকা সাজবেন-এটা মার্জিত রুচির পরিচায়ক নয়। অনেক অপরাধী বোরকাকে অপরাধের জন্য আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করতেই পারেন, এজন্য বোরকাকে দায়ী করা কি ঠিক হবে? তাই বিতর্ক বা কুটতর্কে না জড়িয়ে আল্লাহর একটা বিধান মানার চেষ্টা করি, না পারলে অন্তত যারা মানছেন তাদের সম্মান করতে শিখি।
হিজাব পরিহিতা বোনদের দেখে তোমাদের আসলে চুলকানি অনেক বেড়ে গেছে। এ যে এক কঠিক রোগের আলামত। অতিসত্বর সত্যের মলম লাগাও,মলম লাগাও বিবেক ও যুক্তির।নাহয় কিন্তু পচন ঠেকাতে পারবা না।
পশ্চিমাদের থেকে হাওলাদ করা অর্ধনগ্ন নারীর ড্রেসকে স্টাইল বানাবা আমাদের নারীরা হিজাব করলে (এটাই মুসলিম নারীদের স্টাইল)তোমাদের গা চুলকায় ক্যান?
“হে নবি, তুমি তোমার স্ত্রীদেরকে , কন্যাদেরকে ও মুমিন নারীদেরকে বল, ‘তারা যেন তাদের জিলবাবের কিছু অংশ নিজদের উপর ঝুলিয়ে দেয়, তাদেরকে চেনার ব্যাপারে এটাই সবচেয়ে কাছাকাছি পন্থা হবে। ফলে তাদেরকে কষ্ট দেয়া হবে না। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” (সুরা আহযাব-৫৯)
সোমবার, ২ জুলাই, ২০১২
চীনের তৈরি কৃত্রিম ডিম ঢুকছে বাংলাদেশে যা মানব দেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর
Watch Fake Eggs Made in China
আরও ভিডিও দেখুন click
ব্যবসায়ী ভাইয়েরা আমাদের অন্তত সুস্থ ভাবে বাঁচতে দিন। অনেকে এটাকে হক্স বলে উড়িয়ে দিচ্ছেন। কিন্তু মায়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট মর্নিং নিউজ এজেন্সি সহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে এ বিষয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, ইয়াঙ্গুনসহ দেশটির বিভিন্ন এলাকায় সীমান্তের চোরাপথে চীন থেকে কৃত্রিম ডিম পাচার হয়ে আসছে। যা দেখতে অবিকল হাঁস মুরগির ডিমের মতো। , ‘২০০৪ সাল থেকেই তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম ডিম। যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞান সাময়িকী ‘দ্য ইন্টারনেট জার্নাল অফ টক্সোকোলজি’তে কৃত্রিম ডিম সম্পর্কে বিশ্লেষণধর্মী তথ্য প্রকাশ হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কৃত্রিম ডিমে কোনো খাদ্যগুন ও প্রোটিন নেই। বরং তা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। কিভাবে তৈরি হয় কৃত্রিম ডিম ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত প্রস্তুতপ্রনালীতে দেখা যায়, কুসুম ও সাদা অংশের সমন্বয়ে কৃত্রিম ডিম তৈরি করতে প্লাস্টিকের ছাঁচ ব্যবহৃত হয়। তবে তার আগে কুসম তৈরি করা হয় বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে। সরাসরি ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড ও কালারিং ডাই দিয়ে লাল বা গাঢ় হলুদ রংয়ের কুসুম তৈরি করা হয়। তার ওপর অতি পাতলা স্বচ্ছ রাসায়নিকের আবরণ তৈরি করা হয়। যাতে কুসুম ও সাদা অংশ এক না হয়ে যায়। সাদা অংশ তৈরিতে ব্যবহার হয় ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রিজিন জিলাটিন ও এলাম। প্লাস্টিকের ছঁচ ডিমের সাদা অংশ তৈরি করে তার মাঝখানে ডিমের কুসুম তৈরি করা হয়। শেষ ধাপে ডিমের উপরের শক্ত খোলস তৈরিতে করা হয়। এর জন্য ব্যবহার করা হয় ওয়াক্স এর মিশনখানে ব্যবহার করা হয় প্যারাফিন, বেনজয়িক এসিড, বেকিং পাউডার, ক্যালসিয়াম কার্বাইড। সাদা অংশকে ওয়াক্সের দ্রবণে কিছুক্ষণ নাড়ানো চাড়ানো হয়। বাইরে থেকে স্বল্প তাপ প্রয়োগ করা হয়। এতেই তৈরি হয়ে যায় হুবহু ডিমের মতো দেখতে একটি বস্তু।
আসল ডিম থেকে নকল ডিম আলাদা করার উপায়ঃ
- কৃত্রিম অনেক বেশি ভঙ্গুর। অল্প চাপে ভেঙ্গে যায়।
- এ ডিম সিদ্ধ করলে এর কুসুম বর্ণহীন হয়ে যায়। ভাঙ্গার পর আসল ডিমের মতো কুসুম এক জায়গায় না থেকে চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে।
-কৃত্রিম ডিম আকারে আসল ডিমের তুলনায় সামান্য বড় এবং এর খোলস মসৃণ।
ইন্টারনেট-এর বিভিন্ন সাইট থেকে আরো জানা যায়, চীনে তৈরী হওয়া এসব কৃত্রিম বা নকল ডিম এক কথায় বিষাক্ত। কৃত্রিম ডিম তৈরিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক উপাদান ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রেসিন, জিলেটিন মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। দীর্ঘদিন এ ধরনের ডিম খেলে স্নায়ুতন্ত্র ও কিডনিতে সমস্যা হতে পারে। ক্যালসিয়াম কার্বাইড ফুসফুসের ক্যান্সারসহ জটিল রোগের কারণ।
দেখুন রাসায়নিক কিভাবে তৈরি করা হয়...।।
একটি ভিডিও ক্লিপস ...।।
http://www.youtube.com/watch?v=T55tz4qwFMo&feature=related
Fake Eggs Made in China
আসল ও fake ডিম...।
watch the video clips....
good & fake egg
সৌরশক্তিচালিত মোটরসাইকেল উদ্ভাবন করেছে মাগুরার ক্ষুদে বিজ্ঞানী "জুবায়ের"
ট্রাফিক আইন সহায়ক, জ্বালানি সাশ্রয়ী ও
পরিবেশবান্ধব নতুন ধরনের মোটরসাইকেল উদ্ভাবন করেছেন মাগুরা শহরের
পারনান্দুয়ালী এলাকার যুবক জুবায়ের হোসেন। জ্বালানি তেলের বদলে তাঁর
মোটরসাইকেলটি চলবে সৌরশক্তি ও বাতাসের সাহায্যে। জুবায়ের তাঁর উদ্ভাবিত
মোটরসাইকেলের নাম দিয়েছেন ডিজিটাল ইজি সাইকেল। এটি এমন একটি স্বয়ংক্রিয় যৌথ
সার্কিটের মাধ্যমে পরিচালিত, যার ফলে মোটরসাইকেলটি একটি বিশেষ ধরনের
হেলমেট ছাড়া স্টার্ট নেবে না। যা মোটরসাইকেল চুরি প্রতিরোধ করবে এবং
ট্রাফিক আইনের সহায়ক হবে। এটির ডিজাইন করা হয়েছে অনেকটা জাপানি হোন্ডা
ফিফটি সিসি মোটরসাইকেলের মতো। তেলে না চলায় মোটরসাইকেলে কোনো ধোঁয়া হয় না।
এটির সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার। এতে কোনো শব্দ হয় না, যার ফলে এটি
পরিবেশবান্ধব।
মোটরসাইকেলটির দুই পায়ে দুটি ব্রেক আছে। এ ছাড়া সাইকেলটিতে বৈদ্যুতিক এক্সেলেটর স্থাপন করা হয়েছে। এটিতে কোনো গিয়ার দেওয়া হয়নি। গোটা সাইকেলে ১২ ভোল্টের তিনটি ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে দুটি ব্যবহৃত হয় মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন-শক্তি হিসেবে ব্যবহৃত মোটরটি চলতে, অপরটি ব্যবহৃত হয় হর্ন, বাল্ব, সিগন্যাল দেওয়ার জন্য। সাইকেলের সামনের দিকে হেডলাইট এলাকায় ছোট আকৃতির বৈদ্যুতিক ফ্যানের আকারে তিনটি পাখা আছে। মোটরসাইকেলটি চললে পাখা তিনটি সজোরে ঘুরতে থাকে। যার বাতাস থেকে তৈরি হয় শক্তি। মোটরসাইকেলের প্রতিটি ব্যাটারিই সচল হয় এটির সঙ্গে সংযুক্ত সৌর প্যানেল ও সামনের দিকে থাকা পাখার ঘূর্ণায়মান বাতাস থেকে পাওয়া শক্তি ও জমা হওয়া চার্জ থেকে। সব ব্যাটারির সঙ্গেই সামনের দিকে থাকা পাখা ও সৌর প্যানেলের সংযোগ দেওয়া আছে। মোটরসাইকেলটিতে একটি গিয়ার বক্সের মাধ্যমে বিশেষ ধরনের একটি সার্কিট সংযুক্ত আছে। যার ফলে যখনই মোটরসাইকেলটিতে চলন্ত অবস্থায় ব্রেক করা হয় কিংবা ঝাকি তৈরি হয় তখন ওই সার্কিটের সঙ্গে সংযুক্ত পেনিয়ামে ঘর্ষণ প্রক্রিয়ায় বিদ্যুৎ তৈরি হয়, যা তারের মাধ্যমে ব্যাটারিতে চার্জ হিসেবে জমা হয়।
মোটরসাইকেলটিতে কোনো প্রচলিত ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়নি। এক হর্স পাওয়ার ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ডিসি ভোল্টের মোটরকে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। এই মোটরের সঙ্গে চেইনের মাধ্যমে চাকার সংযোগ আছে। মোটরটি চলে ব্যাটারির শক্তিতে। যেহেতু ট্রাফিক আইন অনুযায়ী মোটরসাইকেলে দুজন চড়া আইনসংগত, সেহেতু জুবায়েরের মোটরসাইকেলটিতে সর্বোচ্চ দুজনই চড়তে পারবে। এজন্য মোটরসাইকেলটিতে এমন একটি স্বয়ংক্রিয় সুইচ যুক্ত করা আছে, যা প্রাপ্তবয়স্ক দুজনের অতিরিক্ত ব্যক্তি চড়লেই ওই সুইচটির মাধ্যমে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যাবে।
এ ছাড়া এটি চালানোর জন্যে মোটরসাইকেলের সঙ্গে জুবায়েরের নিজের তৈরি একটি বিশেষ ধরনের হেলমেট নিতে হবে। এ হেলমেটে এমন একটি সার্কিট দেওয়া আছে, যার ফলে হেলমেটটি নিয়ে মোটরসাইকেলে না উঠলে স্টার্ট নেবে না। কোনো কারণে হেলমেটটি অকার্যকর হয়ে গেলে সে ক্ষেত্রে রিমোটের মাধ্যমে এটি স্টার্ট করা যাবে। এ রিমোটটি একইভাবে জুবায়ের তাঁর নিজস্ব কারিগরি মেধায় তৈরি করেছেন।
প্রায় প্রতিদিনই জুবায়েরকে এই মোটরসাইকেলযোগে শহর ও বিভিন্ন এলাকায় ঘুরতে দেখা গেছে। তাঁর মোটরসাইকেলটি কোথাও থামলে সব সময় উৎসুক মানুষ এটি ঘিরে ভিড় করে। প্রত্যেকেই তাঁর এ উদ্ভাবনকে সাধুবাদ জানিয়েছে।
জুবায়ের জানান, ঢাকার একটি ওয়ার্কশপে চাকরি করা অবস্থায় ২০০০ সালে সৌর ও বায়ু শক্তিকে কাজে লাগিয়ে এ ধরনের মোটরসাইকেল তৈরির পরিকল্পনা তিনি মাথায় নেন। দীর্ঘদিন চেষ্টার পর গত বছর তিনি এটি তৈরি করতে সক্ষম হন। এটি তৈরিতে মোট খরচ হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। তবে ব্যাপক উৎপাদনে গেলে এটির খরচ অর্ধেকে নামিয়ে আনা সম্ভব বলে তিনি দাবি করেন। এজন্য তিনি সরকারি কিংবা বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতা আশা করেন। জুবায়ের জানান, তাঁর এ প্রযুক্তি নিয়ে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক জিয়াউর রহমানের কাছে গিয়েছিলেন। তিনি এটি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তবে গাড়ির ওজন কমানো, ডিজাইনে নতুনত্ব আনা ও গতি কিছুটা বাড়ানোর জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। [খবর: কালের কন্ঠের]
জুবায়েরকে আমাদের অভিনন্দন। সেই সাথে সরকার, বুয়েট, প্রগতি, এটলাস বাংলাদেশ, ওয়ালটন, মেশিন টুলস ফ্যাক্টরী সবার কাছে আহবান, ছোট দেখে হেলা করবেন না। এই বিশাল সৃষ্টিকে জনকল্যানে কাজে লাগান।
মোটরসাইকেলটির দুই পায়ে দুটি ব্রেক আছে। এ ছাড়া সাইকেলটিতে বৈদ্যুতিক এক্সেলেটর স্থাপন করা হয়েছে। এটিতে কোনো গিয়ার দেওয়া হয়নি। গোটা সাইকেলে ১২ ভোল্টের তিনটি ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে দুটি ব্যবহৃত হয় মোটরসাইকেলের ইঞ্জিন-শক্তি হিসেবে ব্যবহৃত মোটরটি চলতে, অপরটি ব্যবহৃত হয় হর্ন, বাল্ব, সিগন্যাল দেওয়ার জন্য। সাইকেলের সামনের দিকে হেডলাইট এলাকায় ছোট আকৃতির বৈদ্যুতিক ফ্যানের আকারে তিনটি পাখা আছে। মোটরসাইকেলটি চললে পাখা তিনটি সজোরে ঘুরতে থাকে। যার বাতাস থেকে তৈরি হয় শক্তি। মোটরসাইকেলের প্রতিটি ব্যাটারিই সচল হয় এটির সঙ্গে সংযুক্ত সৌর প্যানেল ও সামনের দিকে থাকা পাখার ঘূর্ণায়মান বাতাস থেকে পাওয়া শক্তি ও জমা হওয়া চার্জ থেকে। সব ব্যাটারির সঙ্গেই সামনের দিকে থাকা পাখা ও সৌর প্যানেলের সংযোগ দেওয়া আছে। মোটরসাইকেলটিতে একটি গিয়ার বক্সের মাধ্যমে বিশেষ ধরনের একটি সার্কিট সংযুক্ত আছে। যার ফলে যখনই মোটরসাইকেলটিতে চলন্ত অবস্থায় ব্রেক করা হয় কিংবা ঝাকি তৈরি হয় তখন ওই সার্কিটের সঙ্গে সংযুক্ত পেনিয়ামে ঘর্ষণ প্রক্রিয়ায় বিদ্যুৎ তৈরি হয়, যা তারের মাধ্যমে ব্যাটারিতে চার্জ হিসেবে জমা হয়।
মোটরসাইকেলটিতে কোনো প্রচলিত ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়নি। এক হর্স পাওয়ার ক্ষমতাসম্পন্ন একটি ডিসি ভোল্টের মোটরকে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। এই মোটরের সঙ্গে চেইনের মাধ্যমে চাকার সংযোগ আছে। মোটরটি চলে ব্যাটারির শক্তিতে। যেহেতু ট্রাফিক আইন অনুযায়ী মোটরসাইকেলে দুজন চড়া আইনসংগত, সেহেতু জুবায়েরের মোটরসাইকেলটিতে সর্বোচ্চ দুজনই চড়তে পারবে। এজন্য মোটরসাইকেলটিতে এমন একটি স্বয়ংক্রিয় সুইচ যুক্ত করা আছে, যা প্রাপ্তবয়স্ক দুজনের অতিরিক্ত ব্যক্তি চড়লেই ওই সুইচটির মাধ্যমে ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে যাবে।
এ ছাড়া এটি চালানোর জন্যে মোটরসাইকেলের সঙ্গে জুবায়েরের নিজের তৈরি একটি বিশেষ ধরনের হেলমেট নিতে হবে। এ হেলমেটে এমন একটি সার্কিট দেওয়া আছে, যার ফলে হেলমেটটি নিয়ে মোটরসাইকেলে না উঠলে স্টার্ট নেবে না। কোনো কারণে হেলমেটটি অকার্যকর হয়ে গেলে সে ক্ষেত্রে রিমোটের মাধ্যমে এটি স্টার্ট করা যাবে। এ রিমোটটি একইভাবে জুবায়ের তাঁর নিজস্ব কারিগরি মেধায় তৈরি করেছেন।
প্রায় প্রতিদিনই জুবায়েরকে এই মোটরসাইকেলযোগে শহর ও বিভিন্ন এলাকায় ঘুরতে দেখা গেছে। তাঁর মোটরসাইকেলটি কোথাও থামলে সব সময় উৎসুক মানুষ এটি ঘিরে ভিড় করে। প্রত্যেকেই তাঁর এ উদ্ভাবনকে সাধুবাদ জানিয়েছে।
জুবায়ের জানান, ঢাকার একটি ওয়ার্কশপে চাকরি করা অবস্থায় ২০০০ সালে সৌর ও বায়ু শক্তিকে কাজে লাগিয়ে এ ধরনের মোটরসাইকেল তৈরির পরিকল্পনা তিনি মাথায় নেন। দীর্ঘদিন চেষ্টার পর গত বছর তিনি এটি তৈরি করতে সক্ষম হন। এটি তৈরিতে মোট খরচ হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। তবে ব্যাপক উৎপাদনে গেলে এটির খরচ অর্ধেকে নামিয়ে আনা সম্ভব বলে তিনি দাবি করেন। এজন্য তিনি সরকারি কিংবা বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতা আশা করেন। জুবায়ের জানান, তাঁর এ প্রযুক্তি নিয়ে তিনি বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক জিয়াউর রহমানের কাছে গিয়েছিলেন। তিনি এটি দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তবে গাড়ির ওজন কমানো, ডিজাইনে নতুনত্ব আনা ও গতি কিছুটা বাড়ানোর জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। [খবর: কালের কন্ঠের]
জুবায়েরকে আমাদের অভিনন্দন। সেই সাথে সরকার, বুয়েট, প্রগতি, এটলাস বাংলাদেশ, ওয়ালটন, মেশিন টুলস ফ্যাক্টরী সবার কাছে আহবান, ছোট দেখে হেলা করবেন না। এই বিশাল সৃষ্টিকে জনকল্যানে কাজে লাগান।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
আবার এমনও হতে পারে এই প্রডিউসার নিজেকে মডার্ন দেখানোর জন্য এসব করছে অথবা তথাকথিত মুক্ত চিন্তার অধীকারি।
একুশে টিভি নিরপেক্ষ সংবাদ পরিবেশন করে তাই তাকে পছন্দ করি। কিন্তু আজকে যেভাবে দাড়ি , টুপিকে অপমান করল তাকে মনে কষ্ট পেলাম কারন আমি মুসলমান। আর এই দাড়ি. টুপি লোকজনই কিন্তু এই মেয়েটার জানাযা নামায পড়াবে তখন কি হবে? আমি এই পোষাকের জন্য মুসলমান হতে চাই, রাজাকার হতে চাই। কিনতু এই মডেল কন্যা তার পোষাকের জন্য কি হতে চায়। দৃ:খের বিষয় যারা খেলাটায় অংশ নিল তাদের মাথায় কি কোন বিবেক জ্ঞান বুদ্ধি ছিল না যে কি হব্ছে।
ভাবতেই অবাক লাগে, বাংলাদেশ সহ বিশ্বের মুসলমানদের বিরুদ্ধে এ কোন ষড়যন্ত্র? খেলার নামে নবীর সুন্নত দাড়ী ও টুপিকে অপমান করল একুশে টিভি,থাই আমি etvকে বর্জন করলাম।