Translate

মঙ্গলবার, ৩ জুলাই, ২০১২

মুসলিম দেশে অমুসলিম নিতি। আবার ও হিজাব নিষিদ্ধ।

চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজে হিজাব পরে ক্লাস ও ওয়ার্ডে যেতে ছাত্রীদের নিষেধ করছে কলেজ প্রশাসন।ইনস্টিটিউটের চতুর্থ ব্যাচের ছাত্রী নাজমুন্নাহার বলেন, "আমরা হিজাব পরে ক্লাস করতে চাই। কিন্তু কর্তৃপক্ষ বলছে ড্রেস কোড অনুযায়ী পোশাক পরতে হবে।" তিনি বলেন, "হিজাব পরে ক্লাস করতে না পারলে আমরা ভর্তি বাতিল করে চলে যাব। কিন্তু প্রতিষ্ঠান থেকে সার্টিফিকেট দেওয়া হচ্ছে না।"

 হিজাব নিষিদ্ধকারী মহিলাদেরকে উপযুক্ত শাস্তি অবিলম্বে রাষ্ট্রধর্ম ইসলামের সরকার দেয়ার ব্যবস্থা করবে বলে আমরা বাংলাদেশের মুসলমানরা মনে করি। নতুবা আমাদের ঈমান, আমাদের ইসলাম, আমাদের হিজাবকে আমরা কিভাবে রক্ষা করতে হবে সেটা আমরা দেখিয়ে দেব, ইনশাআল্লাহ।


একজন তথাকথিত আধুনিক মেয়ে প্রতিদিন ঘর হতে বের হওয়ার সময় আয়না দেখে এটা বুঝার জন্য যে, মানুষ তাকে যেভাবে দেখতে চায় সে সেভাবে সেজেছে কিনা......
অপরদিকে একজন সত্যিকার মুসলিমাহ ঘর হতে বের হওয়ার সময় আয়না দেখে এটা বুঝার জন্য যে,আল্লাহ তাকে যেভাবে দেখতে চায় সে সেভাবে সেজেছে কিনা......

 একজন পুরুষ কোর্ট-প্যান্ট-মোজা-জুতা সবই পরেন; আবার টাই দিয়ে বাকীটাও ঢেকে ফেলেন, আর একজন বোন পিঠের বিরাট অংশ খোলা রাখবেন, বুকের ওড়নাটা গলায় পেচিয়ে আধুনিকা সাজবেন-এটা মার্জিত রুচির পরিচায়ক নয়। অনেক অপরাধী বোরকাকে অপরাধের জন্য আশ্রয় হিসেবে ব্যবহার করতেই পারেন, এজন্য বোরকাকে দায়ী করা কি ঠিক হবে? তাই বিতর্ক বা কুটতর্কে না জড়িয়ে আল্লাহর একটা বিধান মানার চেষ্টা করি, না পারলে অন্তত যারা মানছেন তাদের সম্মান করতে শিখি।

 হিজাব পরিহিতা বোনদের দেখে তোমাদের আসলে চুলকানি অনেক বেড়ে গেছে। এ যে এক কঠিক রোগের আলামত। অতিসত্বর সত্যের মলম লাগাও,মলম লাগাও বিবেক ও যুক্তির।নাহয় কিন্তু পচন ঠেকাতে পারবা না।

 পশ্চিমাদের থেকে হাওলাদ করা অর্ধনগ্ন নারীর ড্রেসকে স্টাইল বানাবা আমাদের নারীরা হিজাব করলে (এটাই মুসলিম নারীদের স্টাইল)তোমাদের গা চুলকায় ক্যান?

 “হে নবি, তুমি তোমার স্ত্রীদেরকে , কন্যাদেরকে ও মুমিন নারীদেরকে বল, ‘তারা যেন তাদের জিলবাবের কিছু অংশ নিজদের উপর ঝুলিয়ে দেয়, তাদেরকে চেনার ব্যাপারে এটাই সবচেয়ে কাছাকাছি পন্থা হবে। ফলে তাদেরকে কষ্ট দেয়া হবে না। আর আল্লাহ অত্যন্ত ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।” (সুরা আহযাব-৫৯) 

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন